রানীনগরে ইমামের কাণ্ড!
নওগাঁ প্রতিনিধিরানীনগর উপজেলার পারইল গ্রামের জামে মসজিদের ইমাম হেলাল জোয়ারদার বিষ প্রয়োগ করে দু'শতাধিক কবুতর মেরে ফেলেছে। এ ব্যাপারে পারইল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মজিবর রহমানের কাছে অভিযোগ করেও কোনো বিচার পাননি কবুতর মালিকরা। মসজিদের ইমামের অমানবিক আচরণের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন কবুতর মালিকসহ এলাকাবাসী।
উপজেলার পারইল গ্রামের বীরবল জোয়ারদারের ছেলে হেলাল জোয়ারদার ক্ষেতে সরিষা বপন করেন। এরপর ওই ক্ষেতে কবুতর পড়তে শুরু করে। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন ক্ষেত মালিক ইমাম হেলাল জোয়ারদার। তিনি সোমবার সরিষার সঙ্গে বিষ মিশিয়ে ফের জমিতে বপন করেন। কিন্তু এ ব্যাপারে কাউকে অবহিত করেননি এবং বিষ প্রয়োগ সংক্রান্ত কোনো চিহ্ন বা লাল পতাকা দিয়ে শনাক্ত করেননি জমিটি। ফলে এলাকার গৌড় চন্দ্র, গোপাল চন্দ্র, মঞ্জুর, হেলাল উদ্দিনসহ অন্য কৃষকদের দু'শতাধিক কবুতর ওই বিষ মাখানো সরিষা খেয়ে মারা যায়। মসজিদের ইমাম হেলাল তার সরিষা ক্ষেতে বিষ প্রয়োগের কথা স্বীকার করেন। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষাণী তানজিলা বলেন, মারা যাওয়া প্রতিটি মা কবুতরেরই বাসায় বাচ্চা রয়েছে, সেগুলো বাঁচানো যাচ্ছে না। ইতিমধ্যেই, ওইসব কৃষকের কবুতরের বাসায় থাকা প্রায় ১৫ জোড়া বাচ্চা মারা গেছে। এলাকার বিক্ষুব্ধ কৃষকসহ সচেতন মহল ওই ইমামের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। পারইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মজিবর রহমান বলেন, বস্তাভর্তি মৃত কবুতর নিয়ে মালিকরা তার কাছে এসেছিলেন। তিনি তাদের আইনের আশ্রয় নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
সূত্র: সমকাল, ২২/১১/১০, লিংক।
khub valo, dos ta imam na ISLAM er, bujchi na::::::::::
ReplyDeleteapnara jara Islam er somalochona koren tader representation e apni korlen jokhon kono idea a k pochate paren na tokhon oi idea er onusari der dos truti gulu nia moja koren!!!!!
er chea a o onek boro boro baper ase society te chinta korar, ........
Nastik badider born hoyeche Kuttar Birjo theke tai tara Islam er Biruddhe kotha bolte loja bod koren na....best of luck tader,,jader kuttar birjo theke jonmo...
ReplyDeletecome back bro!
ReplyDeleteজাকির নায়েকের একটা কথা শুইনা রাখ হারামজাদা, মাগীর বাচ্চা।
ReplyDeleteসত্যিকার মুসলিমের উচিত টেরোরিস্ট হওয়া- ডা: জাকির নায়েক
“Every Muslim should be a terrorist. A terrorist is a person who causes terror. The moment a robber sees a policeman he is terrified. A policeman is a terrorist for the robber. Similarly every Muslim should be a terrorist for the antisocial elements of society, such as thieves, dacoits and rapists. Whenever such an anti-social element sees a Muslim, he should be terrified. It is true that the word ‘terrorist’ is generally used for a person who causes terror among the common people. But a true Muslim should only be a terrorist to selective people i.e. anti-social elements, and not to the common innocent people. In fact a Muslim should be a source of peace for innocent people.”
প্রত্যেক মুসলমানের একজন সন্ত্রাসী হওয়া উচিত।
সন্ত্রাসী এমন একজন ব্যক্তি যে মানুষকে সন্ত্রস্ত করে।যখনি কোন ডাকাত পুলিশকে দেখে তখন সে ডাকাত ভয়ে সন্ত্রস্ত
হয়।তাই পুলিশ ঐ ডাকাতের জন্য একজন সন্ত্রাসী।তাই প্রত্যেক মুসলমানকে একজন সন্ত্রাসী হওয়া উচিত সমাজবিরোধী কর্মকান্ডের জন্য।যেমন:চোর,ডাকাত ও ধর্ষকদের জন্য।যখনি সামাজিক কর্মকান্ড বিরোধী কেউ কোন মুসলমানদের দেখবে তার উচিত সন্ত্রস্ত হওয়া।এটা সত্যি যে সন্ত্রাসী শব্দ ব্যবহার করা হয় যারা সাধারন জনগনকে সন্ত্রস্ত করে।কিন্তু সঠীক মুসলমানদের উচিত তাদের সন্ত্রস্ত করা যেমন এন্টি সোশ্যাল এলিমেন্ট।কিন্তু নিরিহ জনগনকে নয়।
—————————————————ডা: জাকির নায়েক
এখন ক- তুই এই ব্লগ বন্ধ করবি কি না?
TAR MAKE CHUDBO AMI .AMI JADI BALI .DURGA THAKUR.MAGI ASIL .SHABAI CHUDISE DHARI.SHIVTHAKURER HOLL 12 HAAT LAMBA SHAMPURNA CHET DHUKI DEY KALI DURGAR MANGOT
ReplyDeleteDHARMO NIYE TARKO KARA MAHA PAP .MAHAMAD ANOWAR HOSSAIN ASSAM TIME 7PM DATE.08-12-2011
এই দারুণ ভালো উদ্যাগটি বন্ধ করলেন কেন? চালিয়ে যেতে পারতেন তো।
ReplyDeletePost a Comment