সহি বুখারিঃ ভলিউম-৫, বুক নং-৫৯, হাদিস নং-৬৩৭:
বুরাইদা কর্তৃক বর্ণিতঃ
নবী আলীকে ‘খুমুস’ আনতে খালিদের নিকট পাঠালেন (যুদ্ধলব্ধ মালের নাম খুমুস)। আলীর উপর আমার খুব হিংসা হচ্ছিল, সে (খুমুসের ভাগ হিসেবে প্রাপ্ত একজন যুদ্ধবন্দিনীর সাথে যৌনসঙ্গমের পর) গোসল সেরে নিয়েছে। আমি খালিদকে বললাম- “তুমি এসব দেখ না”? নবীর কাছে পৌছলে বিষয়টি আমি তাকে জানালাম। তিনি বললেন- “বুরাইদা, আলীর উপর কি তোমার হিংসা হচ্ছে”? আমি বললাম-“হ্যা, হচ্ছে”। তিনি বললেন-“তুমি অহেতুক ইর্ষা করছ, কারণ খুমুসের যেটুকু ভাগ সে পেয়েছে তার চেয়ে আরও বেশী পাওয়ার যোগ্য সে”।
যুদ্ধ জয়ের পর শত্রুদের সুন্দর ও সেক্সি মেয়েগুলি তাদের হাতে আসবে, এই বিবেচনাই ছিল ইসলামের প্রাথমিক যুগের জিহাদিদের অন্যতম প্রধান ড্রাইভিং ফোর্স। অন্ততঃ ইবনে ইসহাকের সিরাতে রাসুলুল্লাহ গ্রন্থ পাঠ করলে এই চিত্রই পাঠকের মনে সুস্পষ্ট হবে। বৃদ্ধা, কুৎসিৎ এবং খুব সেক্সি নয় এমন নারী জিহাদিদের কাম্য ছিল না। এদেরকে বোঝা হিসেবেই গন্য করত তারা। মহম্মদের (দঃ) সবচেয়ে প্রামান্য এই জীবনচরিত পাঠ করে আমরা জানতে পারি, হুনায়েনের যুদ্ধে এক বৃদ্ধাকে ছেড়ে দেওয়া হলো, কারণ তার মুখমন্ডল ছিল শীতল, বক্ষদেশ সমতল, সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা ছিল না তার এবং বুকে দুধের ধারা শুকিয়ে গেছে। সুতরাং ছয়টি উটের বিনিময়ে তাকে ছেড়ে দেয়া হলো (রেফারেন্স-১০, পৃ-৫৯৩)। এ কোন বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, এটাই ছিল রীতি। কদাকার হাসের ছানাটিকে ছেড়ে দাও, বুড়ি দিদিমাই বা কোন্ কাজে আসবে। তার বিনিময়ে বরং কয়েকটি উট-দুম্বা পেলেও লাভ।
নারীমাংসের প্রতি জিহাদিদের লোভের আরও প্রমান মেলে তায়েফ অবরোধের বিবরণ থেকে। তায়েফে ছিল তাফিক গোত্রের বাস। সুন্দরী এবং সেক্সি হিসেবে তাফিক-মেয়েদের নামডাক ছিল প্রচুর। এই যুদ্ধে অংশগ্রহনকারীদের মধ্যে অধিকাংশই যোগ দিয়েছিল লুটতরাজ ও সুন্দরী তায়েফনন্দিনীদের সাথে সেক্স করার লোভে। জনৈক জিহাদির বিবরণ হতে দেখা যায় যে সে অকপটে স্বীকার করছে- সে যুদ্ধ করার জন্যে এই অভিযানে শরিক হয়নি, বরং একটি সুন্দরী তাফিক রমনী কব্জা করা এবং তাকে গর্ভবতী করার উদ্দেশ্যেই সে অভিযানে এসেছে, কারণ সে জানে যে তাফিক নারীরা বুদ্ধিমান সন্তানের জন্ম দেয়।
বানুকুরাইজা নামক ইহুদি গোত্রটির সমস্ত পুরুষ সদস্যদের হত্যা করার পর তাদের ধনসম্পত্তি ও নারীগন মুসলমানদের দখলে আসে। রায়হানা নাম্নী এক সুন্দরী ইহুদিনীকে নবী নিজের জন্যে নির্বাচিত করেন। তিনি রায়হানাকে বিয়ে করতে চাইলে রায়হানা সে প্রস্তাব অস্বীকার করে; বিবাহিত স্ত্রীর হওয়ার পরিবর্তে তার নিজ ধর্মে (ইহুদি ধর্মে) অটল থেকে নবীর একজন উপপত্নী হিসেবে থাকতেই পছন্দ করে সে। এমতবস্থায় উপপত্নী হিসেবেই রাসুলের হারেমে ঠাই হয় রায়হানার। ইবনে ইসহাকের বর্ণনা হতে আমরা জানতে পারি, মুসলমানগণ যখন বানু হাওয়াজিন গোত্রকে পরাজিত করে, প্রায় ৬ হাজার নারী ও শিশু বন্দী হয় মুসলমানদের হাতে। নারীমাংসের এতবড় চালান ইতিপুর্বে জিহাদিদের হাতে আর আসেনি। নারীদেরকে জিহাদিদের মধ্যে যথারীতি বন্টন করে দেয়া হয়। রায়তা নাম্নী সুন্দরী বন্দিনীটি হযরত আলীর ভাগে পড়ে, জয়নাব নাম্নী আরেক হতভাগী পড়ে হযরত ওসমানের ভাগে। নারী-মাংসের এক ভাগ হযরত ওমরের ভাগ্যেও জুটেছিল, তবে ভাগটি তিনি নিজে না নিয়ে ভোগ করার জন্যে তা প্রিয় পুত্র আব্দুল্লাহর হাতে তুলে দেন (প্রাগুক্ত, পৃ-৫৯২-৫৯৩)।
অসমাপ্ত
কুকুরের বাচ্চা তুই একটা জারজ সনতান আর তোর মা বেসসা,তুই বেসসার ঘরের বেজনমা।
ReplyDeleteharami.suor.mor tui
ReplyDeleteশুয়ার তোর বৌকে পেলে এমন চোদন চুদবো যে গুদ আর আস্ত পাবিনা,তার পর পালাক্রমে তোর বোনের গুদ মেরে ফাটাবো।
ReplyDeleteপারলে শুয়ার লেখা মুছেদে ধর্মকে অসম্মান করিসনে
ReplyDeletenirjona আমি তোমাকে চুদতে চাই। are you ready??? i think, you are very sexy....
ReplyDeleteo ho ho...
agni, i love you...
ReplyDeleteছি! ইসলাম কি একটা ধর্ম নাকি একটা সন্ত্রাসী নোংরা মতবাদ? এরকম কেন? এখন বুঝতে পারছি, মুসলমানদের মানসিকতা এতটাই জঘন্য কেন।
ReplyDeleteএই অশিক্ষিত মূর্খগুলা গালি দিচ্ছে কাকে? লেখককে নাকি ইসলামকে? লেখকের কি দোষ? ইস্লামে যা আসে তাই তো লিখেছে।
ReplyDeleteবাহ উপরের কমেন্টে শান্তিপ্রিয় মোমিন মুসলমানবোকাচোদাদের পবিত্র গালী
ReplyDeleteঅপ্রিয় সত্য কথা স্বীকার করতে একটু কষ্টই হয়।
ReplyDeletejodi Islam somporke na jano tahole doya kore ja ta likho na ba bolo na. karon na jene bolata Murkhami. jodi tumi Islam k galagali dao tahole tomar dharmo takeo choto kora hobe. r jini writer tini Islam Samparke kichchu e janen na. Islam a emon kichchu e bola nei jeta manobotar birudhe...
ReplyDeletebika je kato prokar ta ager comment porlei bojha jay. funny comment.
ReplyDeletePost a Comment